وَلَا جُنَاحَ عَلَيْكُمْ فِيمَا عَرَّضْتُمْ بِهِ مِنْ خِطْبَةِ النِّسَاءِ أَوْ أَكْنَنْتُمْ فِي أَنْفُسِكُمْ ۚ عَلِمَ اللَّهُ أَنَّكُمْ سَتَذْكُرُونَهُنَّ وَلَٰكِنْ لَا تُوَاعِدُوهُنَّ سِرًّا إِلَّا أَنْ تَقُولُوا قَوْلًا مَعْرُوفًا ۚ وَلَا تَعْزِمُوا عُقْدَةَ النِّكَاحِ حَتَّىٰ يَبْلُغَ الْكِتَابُ أَجَلَهُ ۚ وَاعْلَمُوا أَنَّ اللَّهَ يَعْلَمُ مَا فِي أَنْفُسِكُمْ فَاحْذَرُوهُ ۚ وَاعْلَمُوا أَنَّ اللَّهَ غَفُورٌ حَلِيمٌ
মুহিউদ্দীন খান
আর যদি তোমরা আকার ইঙ্গিতে সে নারীর বিয়ের পয়গাম দাও, কিংবা নিজেদের মনে গোপন রাখ, তবে তাতেও তোমাদের কোন পাপ নেই, আল্লাহ জানেন যে, তোমরা অবশ্যই সে নারীদের কথা উল্লেখ করবে। কিন্তু তাদের সাথে বিয়ে করার গোপন প্রতিশ্রুতি দিয়ে রেখো না। অবশ্য শরীয়তের নির্ধারিত প্রথা অনুযায়ী কোন কথা সাব্যস্ত করে নেবে। আর নির্ধারিত ইদ্দত সমাপ্তি পর্যায়ে না যাওয়া অবধি বিয়ে করার কোন ইচ্ছা করো না। আর একথা জেনে রেখো যে, তোমাদের মনে যে কথা রয়েছে, আল্লাহর তা জানা আছে। কাজেই তাঁকে ভয় করতে থাক। আর জেনে রেখো যে, আল্লাহ ক্ষমাকারী ও ধৈর্য্যশীল।
জহুরুল হক
আর তোমাদের উপরে অপরাধ হবে না তোমরা নারীদের বিবাহের প্রস্তাবে যা আভাসে ইঙ্গিতে প্রকাশ কর, অথবা গোপন রাখো তোমাদের অন্তরে। আল্লাহ্ জানেন যে তোমরা তাদের স্মরণ করবে, কিন্তু ভদ্রভাবে কথাবার্তা বলা ছাড়া গোপনে তাদের সাথে ওয়াদা করো না, আর বিবাহবন্ধন পাকাপাকি করো না যে পর্যন্ত না তাদের নির্ধারিত সময়সীমা পেছোঁয়! আর জেনে রেখো -- আল্লাহ্ নিশ্চয়ই জানেন যা তোমাদের অন্তরে আছে, অতএব তাঁর সম্পর্কে সতর্ক হও, আর জেনে রেখো যে নিঃসন্দেহ আল্লাহ্ ত্রানকর্তা, পরম সহিষ্ণু।